ইরাকের কুর্দিস্তান অঞ্চলের ইরবিল বিমানবন্দরে ক্ষে,পণা,স্ত্র ও ড্রো,ন হা,মলা হয়েছে। বুধবার ভোররাতে বি,মানবন্দরটিতে অন্তত ২০টি ক্ষে,পণা,স্ত্র আ,ঘাত করে। ইরবিল বিমানবন্দরে মার্কিন সে,নাঘাঁ,টি অবস্থিত। ক্ষেপণাস্ত্রের পাশাপাশি বিস্ফোরকবোঝাই পাইলটবিহীন বিমান বা ড্রোন দিয়েও বিমানবন্দরটিতে হামলা চালানো হয়।
এসব হা,মলার পরপরই বিমানবন্দরের সব কার্যক্রম স্থগিত করে এর সব বাতি নিভিয়ে ফেলা হয়। তবে এসব হা,মলায় সম্ভাব্য ক্ষ.,য়ক্ষ,তির খবর এখনও প্রকাশ করা হয়নি।
এর আগে গত সোমবার ইরানের আনবার প্রদেশে অবস্থিত মার্কিন সেনা ঘাঁ,টি আইন আল-আসাদে ক্ষে,পণা,স্ত্র হা,মলা হয়। একই দিন রাতে বাগদাদস্থ মার্কিন দূতাবাসে ড্রো,ন হা,মলা হয় এবং মার্কিন সে,নারা অন্তত একটি ড্রো,ন গু,লি করে ভূ,পা,তিত করার দাবি করে।
তবে কে বা কারা এসব হা,মলা চালিয়েছে তা স্পষ্ট নয়। তবে ইরাকের জনগণ তাদের দেশে মার্কিন সেনা উপস্থিতি মেনে নিতে রা,জি নয়। দেশটির পার্লামেন্ট ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে একটি আইন পাস করে ইরাক থেকে সব মার্কিন সে,না প্র,ত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে।
সূত্র : রয়টার্স
aro porun-
মির্জাগঞ্জে রিকশা চালিয়ে সংসার চালায় প্রতিব’ন্ধী রোজিনা। এক সময় ঢাকায় রিকশা চালাতেন। এখন তিনি রিকশা চালান পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে। পটুয়াখালী মির্জাগঞ্জে রিকশা চালিয়ে দারিদ্র্যতার সঙ্গে সংগ্রাম করে চলছেন প্রতিব’ন্ধী রোজিনা বেগম (৩২)। সারাদিন উপজে’লার এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় যাত্রী পরিবহন করেন। তিনি প্রতিব’ন্ধী দেখে অনেকে তার রিকশায় উঠতে চায় না। তবু থেমে থেকে নেই তার চলার পথ। জীবনযু’দ্ধে হার না মানা এক সংগ্রামী নারী তিনি।আগৈলঝরা উপজে’লার বাগদা গ্রামে তার জন্ম।
শিশু বয়সে টাইফয়েড জ্বরে তার বাম পা ‘বিকলাঙ্গ হয়ে যায়। পরে কিশোরী বয়সে বরিশালের মুলদী উপজে’লার খেজুরতলা গ্রামের দরদ্রি সুমনের সাথে বিয়ে হয় তার। পরে জী’বিকার তাগিদে স্বামীর সাথে ছুটে যান ঢাকায়। একটি ছেলে এবং একটি মেয়ে সন্তানের মা রোজিনা। গত ছয়বছর পূর্বে ক্যান্সারে আ’ক্রা’ন্ত হয়ে তার স্বামী মাড়া যান। স্বামী মা’রা যাওয়ায় দুই সন্তানকে নিয়ে চলা তার মাথার ওপর আকাশ ভেঙে পড়ে।এদিকে নিজে একজন অ’সহায় প্রতিব’ন্ধী একজন নারী। অন্যদিকে ছোট ছোট দুইটি বাচ্চা রিদয় (১০), মেয়ে রুতু (১৩)। কীভাবে চলবে তাদের জীবন? পরে কী করে জী’বিকা নির্বাহ করবেন! জীবন যু’দ্ধে তিনি ভুল সি’দ্ধান্ত নেননি।
ভিক্ষিা ভিত্তি পেশাকে ঘৃণা করে হার মানেননি দারিদ্রতার কাছে। তখন থেকে ঢাকার শহরে ভাড়ায় রিকশা চালিয়ে জী’বিকা উপার্জন শুরু করেন। এক বছর আগে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে এক আ’ত্মীয়র বাড়িতে সন্তানদের নিয়ে আশ্রয় নেন। এক পর্যায়ে ৩০ হাজার টাকা নিয়ে একটি পুরাতন অটোরিকশা ক্রয় করেন। তিনি এক বছর ধরে উপজে’লার বিভিন্ন সড়কে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত রিকশা চালিয়ে যে টাকা আয় হয় তা দিয়ে সন্তানদের নিয়ে জী’বিকা নির্বাহ করে আসছেন।