আল কুরআনের শ্লোগানের কারনে যদি কারাবরন বা শাহাদাৎ বরন করতে হয়, হবো। রবের ঈদের খুশিতে সবার বাড়ি ফেরা হলেও এদের হয় না, এদের জন্য কেউ অপেক্ষা করে না কারণ এরা যে এতিম। নিজের কষ্ট গুলা তাকেই বলা দরকার যে কথা গুলো শুনার জন্য অপেক্ষা করছে এমন কারো কাছে ঈদের খুশিতে সবার বাড়ি ফেরা হলেও এদের জন্য কেউ অপেক্ষায় থাকেনা কারণ এরা যে এতিম! মার দোর করে,, এটা ঠিক কাজ,, না বরং ভুল হলে নিজের, সন্তানের মতো,, বুঝিয়ে দিতে হয় পৃথিবীতে নিজের খুশিমত আসিনি, খুশিমতো চলেও যাব না। জীবন হাত ধরে নিয়ে এসেছিল বলেই এসেছি।
aro porun:-
মৃ,ত্যু হাত ধরে নিয়ে চলে যাবে, তখন চলে যাব। সব সময় বৃষ্টির ফোঁটার হাত থেকে বাঁচাত। রাতের বেলা আকাশের তারা গোণা হতো এই বটগাছের ছায়ায় বসে। হঠাৎ বটগাছটা বাতাসে মিলিয়ে যায়, মিলিয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত বুঝিনি, এর মর্ম কি। আজ বুঝি। এই বিশ্ববিখ্যাত অসম বয়সের রাজকীয় প্রেমের সাথে যদি এই তুমি তোমার জীবন মিলিয়ে দেখো, দেখবে, সেটাই ঠিক যেটা আরো অনেকেই করেছে শুধু সময়টাকে নিজের মতো করে আনন্দে ভরিয়ে রাখতে। এ জীবন সবাই যেমন পায় না, আবার সবাই পেলেও সবাই ধরে রাখতে পারে না। জীবনে কারোই শতভাগ মনের ইচ্ছা বিধাতা পুরন করার জন্য গ্যারান্টি দেয় নাই আর দিবেও না। কেউ স্বামীর সুখ পায় কিন্তু জীবনের চাহিদা অপূর্নই থেকে যায়, কেউ সন্তানের সুখ পায় কিন্তু স্বামী বা সংসারের সুখ পায় না, কেউ আনন্দে থাকে কিন্তু স্বামীর সুখ নাই, কেউ বিনোদনের সব চাহিদা পূর্ন করতে চায় কিন্তু সেটা তার হাতের নাগালের বাইরে থাকে। ফলে সারাদিন পরিশ্রম করে যখন একটু সুখের আনন্দ পেতে মন উসুখুসু করে, তখন দেখা যায় শুধু অর্থের কমতির কারনে পেটে ক্ষুধা নিয়ে ঘুমাতে হয়। প্রেম আর ভালোবাসার জগতে তখন মাথা আর কাজ করে না।
তাহলে কি এতাই ঠিক যে, ইভার জীবন হয়তো আরো অনেক লম্বা হতে পারতো যদি না সে মাত্র ৩৩ বছর বয়সে হিটলারের সাথে সহমরনে না যেতো। কিন্তু কি হতো সে জীবনে? না থাকতো নিজের শখ পূর্ন করার কোনো ক্ষমতা, না থাকট কোনো পরিচয় বা না পারতো নিজের সাধ আহলাদ পূর্ন করার কোনো তরিকা। বরং যে কয়টা দিন বেচে থাকি, নিজের মতো আনন্দ করেই বাচি না কেনো? এক সময় তো এক সময় চলেই যেতে হবে।
হয়তো ইভাই ঠিক ছিলো, যেমন পন করেছিলো সুচিত্রা সেন উত্তম কুমারের মৃত্যুর কারনে। তার সব কিছুই ছিলো। রুপ ছিলো, যৌবন ছিলো, সংসার ছিলো, সন্তানাদি ছিলো, টাকা পয়সা সবই ছিলো। কিন্তু যেদিন উত্তম কুমার এই ভূবন ছেড়ে চিতায় ছাই হয়ে গেলো, সুচিত্রা সেন ও সবার চোখের আড়ালে গিয়ে সমস্ত কিছু ছেরে একটা ঘরের একটা রুমে বেচে ছিলেন আরো ৪০ টি বছর। কে জানে কোন প্রেম নিহিত ছিলো এই সুচিত্রা আর উত্তমের ভিতর!!
ব্যবসায়ী মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী’ ফারহানা আহমেদ জানান, তার স্বামী বা’রই’য়াহা’টে হার্ড’ওয়া’রের ব্যবসা করেন। বাবার দেয়া ব্যবসার পুঁ’জি ও ভাইদের থেকে ধা’র করা অন্তত ৫০ লক্ষ টাকা আর পাশের গ্রামের নাজমা ও তার প্রবাসী স্বামীর ২০ ভরি স্বর্ণা’লংকার ও অর্ধকো’টি নগদ টাকা নিয়ে দু’জনে পা’লি’য়ে গেছেন।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি জেনেও রোগী দেখেছেন এক চিকিৎসক। এ ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের হলি ল্যাব হাসপাতালের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে তিন সদস্যের কমিটিকে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। বুধবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডা. একরাম উল্লাহ এ তথ্য নিশ্চিত করেন। কমিটির সদস্যরা হলেন- সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা. মাহমুদুল হাসান ও মেডিকেল অফিসার ডা. ইনজামুল হক।
তদন্ত কমিটির প্রধান ডা. মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা দিয়েছেন ডা. শ্যামল রঞ্জন দেবনাথ। এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে হলি ল্যাব হাসপাতাল নিয়ে তদন্ত করতে আমাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আগামী পাঁচ কার্যদিবসে তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।