কভিডজনিত অতিমারির কারণে এ বছর গ্রুপভিত্তিক (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্যসহ অন্যান্য গ্রুপ) ৩টি নৈর্বাচনিক বিষয়ে এসএসসি ও এইচএসসির পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষার সময় ও নম্বর কমিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ পরীক্ষা নেওয়া হবে। আবশ্যিক ও চতুর্থ বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে না। তবে জেএসসি ও এসএসসির নম্বরের ভিত্তিতে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে আবশ্যিক বিষয় এবং চতুর্থ বিষয়ের নম্বর যোগ করে ফল প্রকাশ করা হবে।
আজ সোমবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম আমিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। যদিও গত ১৫ জুলাই এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে একই তথ্য জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
তিনি বলেছিলেন, আমরা সংক্ষিপ্ত পরিসরে ৩টি নৈর্বাচনিক বিষয়ে মধ্য নভেম্বরে এসএসসি ও ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করব। সেটা সম্ভব না হলে বিকল্প পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে।
ঢাকা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড অনুযায়ী চতুর্থ বিষয়ের নম্বর সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা ২০২১ এর ফল দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষার ভর্তিতে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। এই মুহূর্তে শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন কার্ডে চতুর্থ বিষয় পরিবর্তন বা সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই। সংশ্লিষ্ট সকলকে এ বিষয়ে উদ্বিগ্ন না হওযার অনুরোধ জানানো হলো।
স্মার্টফোনটির উন্মোচন উপলক্ষে শাওমি বাংলাদেশের কান্ট্রি জেনারেল ম্যানেজার জিয়াউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘মি সিরিজের মাধ্যমে আমাদের লক্ষ্য অর্থবহ উদ্ভাবন ও সেরা প্রযুক্তির মাধ্যমে গ্রাহকদের সকল চাহিদা পরিপূর্ণ করা। মি ১১ সিরিজটিও এর ব্যতিক্রম নয়।’
মি ১১ লাইট ফোনটিতে দেয়া হয়েছে স্পোর্টস ৬.৫৫ ইঞ্চির ১০-বিট অ্যামোলেড ডট-ডিসপ্লে। ডিভাইসটি আসছে ১.০৭ বিলিয়ন অন স্ক্রিন কালারে, যা এর পূর্বসূরিদের থেকে ৬৪ গুণ বেশি (৮-বিট ডিসপ্লে)। ডিসপ্লেতে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট ও ডিসপ্লের স্থায়িত্ব বাড়াতে সামনে ও পেছনে দেওয়া হয়েছে কর্নিং গরিলা গ্লাস ৫ এর সুরক্ষা।
সরু ও হালকার মধ্যে মি ১১ লাইট ফোনটিতে দেয়া হয়েছে ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ। এর প্রাইমারি ক্যামেরা ৬৪ মেগাপিক্সেলের, আছে ৮ মেগাপিক্সেলের আল্ট্রা-ওয়াইড লেন্স এবং তার সঙ্গে একটি ৫ মেগাপিক্সেলের টেলিম্যাক্রো ক্যামেরা। মি ১১ লাইট এর সামনে আছে ১৬ মেগাপিক্সেলের সেলফি ক্যামেরা।
মি ১১ লাইট ফোনটিতে দেওয়া আছে কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন ৭৩২ জি প্রসেসর। এটি ৮ ন্যানোমিটার প্রযুক্তিতে তৈরি, যা দেবে শক্তিশালী, দক্ষ ও অসামান্য গতি। এতে আছে ৪,২৫০ এমএএইচের ব্যাটারি। মি ১১ লাইট স্মার্টফোনটি দেশের বাজারে জ্যাজ ব্লু, স্ক্যানি কোরাল এবং ভিনিল ব্ল্যাক তিনটি কালার ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাবে। অচিরেই বাংলাদেশের অথরাইজড মি স্টোর, পার্টনার স্টোর ও রিটেইল চ্যানেলে পাওয়া যাবে ফোনটি। ফোনটির ৬+১২৮ জিবি ও ৮+১২৮ জিবি ভ্যারিয়েন্টের দাম যথাক্রমে ২৯ হাজার ৯৯৯ ও ৩১ হাজার ৯৯৯ টাকা।