ক,বরস্থান দখলে সাইনবোর্ড লাগানোকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামের বাকলিয়া থানাধীন কালামিয়া বাজার এলাকায় সং,ঘর্ষের ঘটনায় মূল আ,সামি অ,স্ত্রধা,রী এয়াকুবসহ ৩ জনকে গ্রে,প্তার করেছে পুলিশ। চট্টগ্রামের মিরসরাই ও ঢাকার পল্টন থেকে পৃথক অ,ভিযান চালিয়ে তাদের গ্রে,প্তার করা হয়।
গত ২৪ জুন ঘটনার মূলহোতা মো. এয়াকুবকে (৫০) মিরসরাইয়ের জোরারগঞ্জ এলাকা থেকে গ্রে,প্তার করা হয়। এ ছাড়া ঢাকার পল্টন থানা এলাকায় অ,ভিযান চালিয়ে ভূ,মিদ,স্যু মো. ওসমান আলী (৩৫) ও মো. মাসুদ আলমকে (৩৬) গ্রে,প্তার করে পুলিশ। এ নিয়ে এ ঘটনায় এজাহারভুক্ত নয় জনসহ মোট ১৩ জনকে গ্রে,প্তার করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) সহকারী কমিশনার শাহ মোহাম্মদ আবদুর রউফ জানান, বড় মৌলভী কবরস্থানটি এক সময় পারিবারিক ক,বরস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসলেও সেটি বর্তমানে স্থানীয়দেরও দা,ফনের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছিল সে জায়গার মালিকরা। কিন্তু কিছুদিন ধরে সেখানে দা,ফনের বিনিময়ে টাকা আদায় করছিলেন এয়াকুব ও তার সহযোগীরা। ক,বরস্থানে ‘দা,ফন করতে টাকা না দেওয়ার’ কথা উল্লেখ করে ১১ জুন সেখানে জায়গার মালিক সাইফুল্লাহ মাহমুদ সাইনবোর্ড লাগাতে যান। এ নিয়েই মূ,লত সং,ঘর্ষের ঘ,টনা ঘটে।
এ সময় স্থানীয় ইয়াকুব, ওসমান গং অ,স্ত্রশ,স্ত্রে স,জ্জিত হয়ে মু,ক্তিযো,দ্ধা মরহুম ইব্রাহিমের পরিবারের উপর আ,ক্রমণ করে। সং,ঘর্ষ চলাকালে আ,সামিরা বি,দেশি অ,স্ত্র দিয়ে গু,লি ব,র্ষণ করে। এতে চারজন গু,লিবি,দ্ধ হয় এবং ৯ জন আ,হত হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে আ,সামিরা ঘটনার সাথে জড়িত বলে স্বীকার করে। হা,মলার সময় ব্যবহৃত আ,গ্নেয়া,স্ত্র আব্দুল লতিফ হাটখোলা চাঁন্দগাজী রোডের শেষ মাথা খালের দক্ষিণ পাশে লু,কিয়ে রেখেছে বলে পুলিশকে জানায়। এ সংবাদের ভিত্তিতে অ,ভিযান চা,লিয়ে ঘটনায় ব্যবহৃত ১টি বিদেশি পি,স্তল, ম্যা,গজিন, ২ রা,উন্ড পি,স্তলের গু,লি, ২টি লম্বা কি,রিচ উদ্ধার করা হয়। আ,সামিদের বি,রুদ্ধে ১টি নিয়মিত মা,মলা দায়ের করা হয়েছে।
কোরআন শরিফ হেফজের মাধ্যমে পেশোয়া তার সহপাঠীদের কোরআন মুখস্তের রেকর্ডও ভেঙে দিয়েছে।
কীভাবে এত কম সময়ে পেশোয়া পুরো কোরআন মুখস্থ করেছে তা উঠে এসেছে তার মায়ের এক সাক্ষাতকারে।সম্প্রতি পাকিস্তানের একটি বেসরকারি টেলিভিশন তার মায়ের একটি সাক্ষাতকার প্রচারিত হয়েছে। ওই সাক্ষাতকারে পেশোয়ার আম্মা বলেন, ‘পেশোয়া নামুস একনিষ্ঠভাবে কোরআনের সবক মুখস্ত করতে বসলে ঘরের দরজা বন্ধ করে পড়তে বসতো।
যতক্ষণ তার সবক মুখস্ত না হতো, ততক্ষণ সে দরজা খুলতো না, কারো সঙ্গে কথা বলতো না- এমনকি খাবারও খেতো না সে।’ পেশোয়ার মা আরও জানান, আল্লাহতায়ালার একান্ত রহমতে খুব অল্পসময়ে পেশোয়া পবিত্র কোরআন মুখস্ত করতে সক্ষম হয়েছে।