মেক্সিকোর সুপ্রিম কোর্ট প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য গাঁ,জা সে,বনের বৈধতা দিয়েছে। একইসঙ্গে গাঁ,জা সেবনের বর্তমান নি,ষেধা,জ্ঞাকে অসাংবিধানিক বলেও ঘোষণা দেওয়া হয়। আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, বিনোদনের জন্য প্রাপ্তবয়স্করা গাঁ,জা চা,ষ ও সে,বনের অ,নুমতির জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে প্রকাশ্যে ও শি,শুদের সামনে ধূ,মপান নি,ষিদ্ধ করা হয়েছে। রায় ঘোষণার পর সুপ্রিম কোর্টের প্রেসিডেন্ট আর্তুরো জালদিভার বলেছেন, স্বাধীনতাকামীদের জন্য ঐতিহাসিক একটি দিন আজ।
প্রসঙ্গত, গত মার্চ মাসে মেক্সিকোর নিম্ন আদালত গাঁ,জার বি,নোদনমূলক ব্যবহারের জন্য একটি বিল অনুমোদন দেয়। তবে এই বিলে সিনেটের চূড়ান্ত অনুমোদন দরকার হবে। এই আইনের ফলে ব্যবহারকারীরা ২৮ গ্রাম প,র্যন্ত গাঁ,জা ব,হন করতে পারবেন। এছাড়া ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য বাড়িতে আ,টটি গা,ছ চা,ষ করতে পারবেন।
এই আইনের বিষয়ে কেউ কেউ আশা করছেন, এর ফলে অ,বৈধ ড্রা,গ বা,ণিজ্য নিয়ে স,হিংসতা অনেকটা কমবে। দেশটিতে মা,দক স,হিংসতায় প্রতি বছর হাজারের মতো মানুষের প্রা,ণহা,নি ঘ,টে।
সূত্র: বিবিসি।
নাভারন সাতক্ষীরা মহাসড়কের পশ্চিম পাশে জামতলা বাজারে সজীব মিস্টান্ন ভাণ্ডারের মালিক শফিকুল ইসলামের শরীরে গত ২৫ জুন করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। শার্শা উপজেলা হাসপাতালে করোনা নমুনা টেস্টে করোনা পজিটিভ হলে (তালিকার ক্রমিক নম্বর-২৭) তাকে ও স্থানীয় উপজেলা প্রশাসনকে জানিয়ে দেওয়া হয়। তারপরও তিনি দোকানদারি চালিয়ে যাচ্ছেন।
অভিযোগ রয়েছে, এলাকায় করোনা পরীক্ষা করে যাদের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে তাদের কারো বাড়ি প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো লকডাউন করা হয়নি। যে কারণে তারা হরহামেশাই বাজারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
করোনায় আক্রান্ত শফিকুল ইসলাম বলেন, আমার করোনা হয়েছিল এখন সেরে গেছে। তাই দোকানদারি করছি। মাত্র চারদিনে কিভাবে করোনা নেগেটিভ হলেন জানতে চাওয়ায় তিনি ফোন কেটে দেন।
শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার ইউসুফ আলী বলেন, আমরা প্রতিদিন টেস্ট রিপোর্টের ফলাফল উপজেলা প্রশাসনের কাছে পাঠিয়ে দেই। আ,ক্রান্ত ব্যক্তিদের মোবাইল ফোনে জানিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাসায় অবস্থান করে চিকিৎসা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে থাকি। সে কিভাবে আ,ক্রান্ত হয়েও দোকানদারি করছে এটা আমার জানার বাইরে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর আলিফ রেজা বলেন, কেন তার বাড়ি দোকান লকডাউন করা হয়নি সেটা আমার নলেজে নেই। আপনি বললেন আমি এখনি ব্যবস্থা নিচ্ছি।