জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে রোকসানা আক্তার (২০) নামে এক নববধূর র,হস্যজ,নক মৃ,ত্যু হয়েছে। সোমবার (১২ জুলাই) দুপুরে উপজেলার মহাদান ইউনিয়নের সিংগুয়া (বিলপাড়) গ্রামে এ ঘ,টনা ঘটে।
নি,হত নববধূ ওই গ্রামের লাভলু মিয়ার স্ত্রী। ঘটনার পর হাসপাতালে লা,শ ফে,লে স্বা,মী ও শ্বশুর পা,লিয়ে যান। নি,হতের বাবা হ,ত্যার অ,ভিযো,গ করেছেন।
পারিবারিক সূত্র জানায়, ছয়মাস আগে মহাদান গ্রামের আফছার আলীর ছেলে লাভলু মিয়ার সাথে একই গ্রামের আব্দুল রাজ্জাকের মেয়ে রোকসানার বিয়ে হয়। লাভলু মিয়া পেশায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে দা,ম্পত্য ক,লহ ছিল। সোমবার দুপুরে রোকসানা বি,ষপা,ন করেছে বলে তার স্বামী তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃ,ত ঘো,ষণা করেন। এরপরই লাভলু ও তার বাবা আ,ফছার হাসপাতালে লা,শ ফে,লে পা,লিয়ে যান।
নি,হতের বাবা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘সপ্তাহখানেক আগে মেয়ে আমার বাড়িতে আসে। কিন্তু জামাই ও তার বাবা-মা না আসায় সোমবার সকালে মেয়ে আমার বাড়ি থেকে শ্বশুর বাড়িতে চলে যায়। দুপুরের দিকে খবর পাই যে, মেয়ে নাকি বি,ষপা,ন করেছে। মেয়ে আ,ত্মহ,ত্যা করতে পারে না, বরং তাকে হ,ত্যা করে মু,খে বি,ষ ঢে,লে দে,ওয়া হয়েছে।’
সরিষাবাড়ী থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুল মজিদ কালের কণ্ঠকে জানান, লা,শ উ,দ্ধার করে বিকেলে ম,য়নাত,দন্তের জন্য ম,র্গে প্,রেরণ করা হয়েছে। নি,হতের পরিবার ঘটনাটি হ,ত্যার পর মু,খে বি,ষ ঢে,লে দেওয়ার দাবি করেছে। তবে ম,য়নাত,দন্তের রি,পোর্ট পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।
aro porun-
ম্যাচে ফাউলের রেকর্ড হয়েছে। ব্রাজিল করেছে ২২টি, আর্জেন্টিনা ১৯টি ফাউল করেছে। আর এই ফাউলের ছড়াছড়িতে ম্যাচ গতি হা’রিয়েছে। বারবার বাঁশি দিয়ে ম্যাচ থামিয়েছেন উরুগুয়ান রেফারি এস্তেবান ওস্তোজিচ। ম্যাচ শেষে রেফারিকে কাঠগড়ায় দাঁড় করালেন ব্রাজিলের কোচ তিতে। ফাইনালে ব্রাজিলের হারের জন্য দায়ী রেফারিকে।
তিতে বললেন, খেলাটাকে এতবার থামানো হয়েছে! আমরা খেলতেই চেয়েছিলাম, কিন্তু ওখানে দেখা গেল অ্যান্টি-ফুটবল। পুরো সময়টায় দেখা গেল ফাউল আদা’য়ের জন্য ডাইভিং। সেই ফাউলের জন্যও তারা সময় নিল যেন অনন্তকাল! রেফারি খেলাটাকে চালু রাখতে পারেননি। কৌশলই ছিল খেলার গতি ভঙ্গ করা।
ব্রাজিল দলের অধিনায়ক থিয়াগো ডি সিলভা জানান, প্রথমার্ধে এক গোলের লিড পেয়ে দ্বিতীয়ার্ধে শুধু সময় ন’ষ্ট করার তালে ছিলেন মেসিরা। প্রথমার্ধে তারা আমাদের নিষ্ক্রিয় করে রাখে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে কোনো প্রতিদ্ব’ন্দিতাই হয়নি। কেবল একটি দলই ফুটবল খেলার চেষ্টা করেছে।
আরেক দল কেবল সময় ন’ষ্ট করেছে। এটা অবশ্য হারের বি’ষয়ে কোনো অজুহাত নয় আমার। কারণ আমরা জানতাম তারা এরকমই করবে। আমাদের যা করার ছিল, তা আমরা করতে পারিনি। প্রথমার্ধেই আমরা পিছিয়ে যাই।
আজ রবিবার রিও দে জেনেইরোর মা’রাকানা স্টেডিয়ামে কোপা আমেরিকার শিরোপার লড়াইয়ে ব্রাজিলের মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্টিনা। দলের সিনিয়র সদস্য ডি মারিয়ার করা একমাত্র গোলে জয় পেয়েছে আর্জেন্টিনা। দীর্ঘ ২৮ বছর পর ব্রাজিলের বিপক্ষে ১-০ তে জিতলো আর্জেন্টিনা।
ম্যাচে ফাউলের রেকর্ড হয়েছে। ব্রাজিল করেছে ২২টি, আর্জেন্টিনা ১৯টি ফাউল করেছে। আর এই ফাউলের ছড়াছড়িতে ম্যাচ গতি হা’রিয়েছে। বারবার বাঁশি দিয়ে ম্যাচ থামিয়েছেন উরুগুয়ান রেফারি এস্তেবান ওস্তোজিচ। ম্যাচ শেষে রেফারিকে কাঠগড়ায় দাঁড় করালেন ব্রাজিলের কোচ তিতে। ফাইনালে ব্রাজিলের হারের জন্য দায়ী রেফারিকে।
তিতে বললেন, খেলাটাকে এতবার থামানো হয়েছে! আমরা খেলতেই চেয়েছিলাম, কিন্তু ওখানে দেখা গেল অ্যান্টি-ফুটবল। পুরো সময়টায় দেখা গেল ফাউল আদা’য়ের জন্য ডাইভিং। সেই ফাউলের জন্যও তারা সময় নিল যেন অনন্তকাল! রেফারি খেলাটাকে চালু রাখতে পারেননি। কৌশলই ছিল খেলার গতি ভঙ্গ করা।
ব্রাজিল দলের অধিনায়ক থিয়াগো ডি সিলভা জানান, প্রথমার্ধে এক গোলের লিড পেয়ে দ্বিতীয়ার্ধে শুধু সময় ন’ষ্ট করার তালে ছিলেন মেসিরা। প্রথমার্ধে তারা আমাদের নিষ্ক্রিয় করে রাখে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে কোনো প্রতিদ্ব’ন্দিতাই হয়নি। কেবল একটি দলই ফুটবল খেলার চেষ্টা করেছে।