কক্সবাজারের চকরিয়ায় দশম ও সপ্তম শ্রেণীতে পড়ুয়া দুই শি,শু শিক্,ষার্থীকে ধ,র্ষণের ঘ,টনা ঘটেছে। বা,ড়িতে অন্য কেউ না থা,কার সু,যোগে ঘু,মের ও,ষুধ খা,ইয়ে পরপর দুই শিক্ষার্থীকে ধ,র্ষণের ঘ,টনাটি ঘটে উপকূলীয় বদরখালী ইউনিয়নের।
এ ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) রাতে থানায় মামলা হয়েছে। তবে ধ,র্ষক আবু হাসান মো. ইব্রাহিম জুয়েলকে এখনো গ্রে,প্তার করতে পারেনি পুলিশ। ইতোমধ্যে চাঞ্চল্যকর এই জো,ড়া শি,শু শিক্ষার্থী ধ,র্ষণের ঘটনার তিনদিন পে,রিয়ে গেছে। পুলিশের কাছ থেকে সঠিক তথ্য পেতেও হি,মশিম খেতে হয়েছে গণমাধ্যমকর্মীদের।
ধ,র্ষিতার পরিবার সূত্র জানায়, অনেকটা সমবয়সী সপ্তম শ্রেণীর শি,ক্ষার্থীকে ধ,র্ষণের সময় চিৎ,কার দিলে দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী পুলিশের জাতীয় জরুরি সেবার ৯৯৯ এ ফোন করে বিষয়টি অবগত করে। এর পর পুলিশ ঘটনাস্থল প,রিদর্শন করে। এ সময় পুলিশ ধ,র্ষিতা দুই শিক্ষার্থীকে ডাক্তারি পরীক্ষা করানোর জন্য পরিবারকে নির্দেশ দিলে তাদেরকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করায় পরিবার।
এর আগে গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত দশটা থেকে পরদিন বুধবার ভোররাত চারটা পর্যন্ত উপজেলার উপকূলীয় বদরখালী ইউনিয়নের তিন নম্বর ব্লকের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের লম্বাখালী পাড়ার একটি বাড়িতে চাঞ্চল্যকর এই ধ,র্ষণের ঘ,টনা ঘটে। ধ,র্ষণের শি,কার দুই শিক্ষার্থী স্থানীয় উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
এদিকে ঘ,টনার পর পরই ধ,র্ষণে অ,ভিযু,ক্ত যুবক কলেজ শিক্ষার্থী আবু হাসান মো. ইব্রাহিম জুয়েল (২১) আ,ত্মগো,পনে চ,লে গে,ছে। সে একই এলাকার জয়নাল আবেদীন ওরফে জনু মাঝির ছেলে। তাকে ধ,রতে পুলিশ এবং অন্য একটি বা,হিনীর সদস্যরা অ,ভিযান শুরু করেছে। তবে গতকাল শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত ধ,র্ষককে গ্রে,প্তার করা স,ম্ভব হয়নি।
এদিকে এই ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার রাত দশটার দিকে থানায় মামলা দায়ের করেছেন ধ,র্ষণের শি,কার দশম শ্রেণীর শি,ক্ষার্থীর বাবা। না,রী ও শি,শু নি,র্যাতন দ,মন আইন ২০০০ এর ৯ (১) ধারায় মামলাটি রুজু করা হয়।
মামলার এজাহারে ঘটনার বর্ণনা অনুযায়ী, মঙ্গলবার সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থীর মা-বাবা অসুস্থ এক সন্তানকে পাশের উপজেলা মহেশখালীতে কবিরাজের কাছে নিয়ে যান চিকিৎসা করাতে। এ কারণে সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থীর পু,রো বা,ড়ি ফাঁ,কা হয়ে প,ড়ে। তাই পাশের বাড়ির অনেকটা সমবয়সী দশম শ্রেণীর শি,ক্ষার্থীকে বা,ড়িতে রা,তে থা,কার জন্য অনুরোধ করে সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। এই সু,যোগে যুবক ইব্রাহিম সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থীর বাড়িতে কৌ,শলে ঢু,কে প,ড়ে। এ সময় ধা,রালো ছো,রার ভ,য় দে,খিয়ে প্রথমে দশম শ্রেণীর শি,ক্ষার্থীর সাথে শা,রীরিক স,ম্পর্ক ক,রে এবং ঘু,মের ও,ষুধ খা,ইয়ে দে,য়। এতে দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ঘুমিয়ে পড়লে সেই সু,যোগে জো,রপূ,র্বক ধ,র্ষণ করে সপ্তম শ্রেণীর শি,ক্ষার্থীকেও। এ সময় সপ্তম শ্রেণীর ওই শি,ক্ষার্থী চিৎ,কার দিলে দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীর ঘু,ম ভে,ঙে যায়। এই অবস্থায় দশম শ্রেণীর শি,ক্ষার্থী পুলিশের জাতীয় জরুরি সেবার নম্বর ৯৯৯ এ ফোন করে। পরে পুলিশ গিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। ঘটনার পর ধ,র্ষক আবু হাসান মো. ইব্রাহিম জুয়েল পা,লিয়ে আ,ত্মগো,পনে চ,লে যায়।
এ ব্যাপারে চকরিয়া থানার ওসি শাকের মোহাম্মদ যুবায়ের কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘৯৯৯-এ ফোন করার পর পর পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। এর পর পরিবারকে নির্দেশ দেওয়া হয় দুই শি,ক্ষার্থীকে উ,দ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করাতে। সেখানে ভর্তি হওয়ার পর ডাক্তারি পরীক্ষার রি,পোর্টে ধ,র্ষণের আ,লামত মি,লেছে বলে জানা গেছে।’
ওসি বলেন, ‘জো,ড়া শি,ক্ষার্থী ধ,র্ষণের ঘ,টনায় ধ,র্ষক আবু হাসান মো. ইব্রাহিম জুয়েলকে আ,সামি করে দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীর বাবা বা,দী হয়ে বৃহস্পতিবার রাতে থানায় মামলা রুজু করেছেন। পুলিশের একটি টিম ধ,র্ষককে গ্রে,প্তারে বিভিন্নস্থানে অ,ভিযা,ন অব্যাহত রেখেছে। তাকে ধ,রতে প্রযুক্তির সহায়তাও নেওয়া হচ্ছে।’
কোরআন প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠানে গিয়ে তিলাওয়াত শুনে মুগ্ধতা। সেখান থেকে ফিরে বাবা-মাকে জানায় নিজের আগ্রহের কথা।
এরপর ১০ মাসেই মায়ের কাছে পড়ে পুরো কোরআন মুখস্ত করেছে আট বছরের শিশু আবরারুল হক মুয়াজ।
কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা থানাধীন ছিলনী গ্রামের হাফেজ মাহবুবুর রহমানের ছেলে মুয়াজের এ প্রতিভা বিস্ময় জাগিয়েছে এলাকাজুড়ে।
মুয়াজের চাচা হাফেজ মাহমুদুল হাসান যুগান্তরকে বলেন, মুয়াজকে নিয়ে তার বাবা একদিন কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শহিদী মসজিদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় যান।
সেখানে ছোট ছোট বাচ্চাদের কোরআন তিলাওয়াত তন্ময় হয়ে শোনে মুয়াজ। বাসায় এসে বাবা-মাকে খুব দ্রুতই সে হাফেজ হবে বলে আগ্রহ প্রকাশ করে।