বরগুনার পাথরঘাটায় এক গৃহবধূকে ৯ মাসের শি,শুসন্তা,নসহ হ,ত্যার ঘ,টনা ঘটেছে। গত শনিবার বাড়ির পাশে মা,টিচা,পা দেওয়া দুজনের ম,রদে,হ উ,দ্ধার করে ম,র্গে পা,ঠিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় তিনজনকে আ,টক করা হয়েছে। তবে প্রধান স,ন্দেহভা,জন ওই গৃ,হবধূর স্বামী শাহীন প,লাতক। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার পাথরঘাটা পৌর শহরসংলগ্ন পূর্ব হাতেমপুর গ্রামে।
পাথরঘাটা থানা ও গ্রামবাসী সূত্রে জানা গেছে, গৃহবধূ সুমাইয়া (১৮) তাঁর ৯ মাসের শি,শুক,ন্যা সামিরা আক্তার জুঁইসহ গত বৃহস্পতিবার থেকে নি,খোঁ,জ ছিলেন। বিষয়টি থানায় জানালে পুলিশ তল্লাশি শুরু করে। অবশেষে গতকাল সকালে পুলিশ বাড়ির পাশে মা,টিচা,পা দেওয়া অবস্থায় হা,ত-পা বাঁ,ধা সুমাইয়া ও তাঁর সন্তানের লা,শ উ,দ্ধার করে। পুলিশের ধা,রণা, মা ও সন্তানকে বুধবার কোনো এক সময় হ,ত্যার পর ম,রদে,হ মা,টিচা,পা দেওয়া হয়।
জানা গেছে, পূর্ব হাতেমপুর গ্রামের অধিবাসী শাহিন ও সুমাইয়ার মধ্যে প্রে,মের স,ম্পর্ক ছিল। এক পর্যায়ে তা শা,রীরিক স,ম্পর্কে গ,ড়ালে সুমাইয়া অ,ন্তঃস,ত্ত্বা হয়ে পড়েন। এ ঘটনায় ২০২০ সালের ১৪ জুলাই নারী ও শি,শু দমন আইনে পাথরঘাটা থানায় মামলা হয়। ওই মামলায় শাহিন তিন মাস হা,জতবাস করেন। অনাগত সন্তানের পি,তৃপ,রিচয় জানতে পুলিশ ডিএনএ পরীক্ষার উদ্যোগ নিলে আ,সামি শাহিন সুমাইয়াকে বিয়ে ও তাঁর গ,র্ভজা,ত সন্তানের পি,তৃত্ব মেনে নেন। এরই মধ্যে সুমাইয়ার ঔরসে একটি ক,ন্যাস,ন্তান জন্ম নেয়। বরগুনা না,রী শি,শু দমন ট্রাইব্যুনালে ওই মামলার বি,চার কার্যক্রম চলমান অবস্থায় এবার সুমাইয়া ও তাঁর ৯ মাসের সন্তান হ,ত্যার ঘ,টনা ঘ,টল। এ ঘটনায় শাহিনের মা জাহানারা বেগম, মামাতো ভাই ইমাম ও নানিকে গ্রে,প্তার করা হয়েছে।
আবদুর রাজ্জাক বাদশা নামের এক প্রতিবেশী জানান, জা,মিনে বে,রিয়ে আসার পর থেকেই সুমাইয়া ও শাহীনের মধ্যে ঝ,গড়া-বি,বাদ লেগে থাকত। সন্তান জন্ম নেওয়ার পর সেই ঝ,গড়ার মাত্রা আরো বা,ড়ে। নি,হত সুমাইয়ার বাবা রিপন হাওলাদার কালের কণ্ঠকে জানান, গত সেপ্টেম্বর মাসে তাঁর বাড়িতে বসে শাহীন ও সুমাইয়ার আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয়। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়ায় তা রেজিস্ট্রি করা হয়নি। পাথরঘাটা থানার ওসি আবুল বাশার জানান, সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ম,য়নাত,দন্তের জন্য ম,রদে,হ বরগুনা সদর হাসপাতাল ম,র্গে পা,ঠানো হয়েছে।
ব্রাজিলের সংখ্যালঘু মুসলিম : ইসলাম ব্রাজিলের একটি সংখ্যালঘু ধর্ম। আফ্রিকান, লেবানীয় ও সিরিয়ান অভিবাসী দাসদের মাধ্যমে ব্রাজিলে ইসলামের আগমন হয়েছিল। পিউ রিসার্চ সেন্টারের পরিসংখ্যান মতে ২০১০ সাল পর্যন্ত দেশটিতে মুসলিমের সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৪ হাজার, যা মোট জনসংখ্যার ০.১ ভাগ। ২০৩০ সালের মধ্যে তা বেড়ে ২ লাখ ২৭ হাজার পর্যন্ত পৌঁছতে পারে। তবে ব্রাজিলের মুসলিম সংগঠনগুলো দেশটির মুসলিমদের সংখ্যা চার লাখ থেকে পাঁচ লাখ বলে জানিয়েছে।
মুসলিম দাসদের ইসলাম প্রচার : ব্রাজিলের জাদুঘরে সংরক্ষিত বিভিন্ন ঐতিহাসিক নথি থেকে জানা যায়, দেশটিতে মুসলিমদের ইতিহাস আফ্রিকান দাস আমদানির মাধ্যমে শুরু হয়। ১৫৩৮ সালে পর্তুগিজরা আফ্রিকান দাসদের আমদানি শুরু করে। চিনি তৈরির বৃক্ষ রোপণে অনেক দাসের দরকার ছিল। অন্যান্য দেশের মতো ব্রাজিলেও আফ্রিকান দাসের ব্যাপক চাহিদা ছিল। দাস ব্যবসার শতকরা ৩৭ ভাগ ব্রাজিলে আমদানি হতো। তাই এসময় ব্রাজিলে ৩০ লাখের বেশি আমদানি করা হয়েছিল। ঔপনিবেশিক আমলের আগে স্থানীয় টুপি জনগণ এই কাজ করত। তাঁরা ছিল ব্রাজিলের সর্ববৃহৎ আদিবাসী। বিশেষজ্ঞদের মতে, আমেরিকার অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় ব্রাজিলে মুসলিম দাস আমদানি সবচেয়ে বেশি ছিল। এমনকি তারা বিশুদ্ধভাবে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও আরবি ভাষায় কথা বলত।