ম’হামা’রি ক’রোনার ভাই’রাসের সং’ক্র’মণ ঠে’কাতে দেশব্যাপী ক’ঠোর লকডাউন চলছে। লকডাউন বাস্তবায়নে রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে চেকপোস্ট বসিয়ে কড়া পাহারার পাশাপাশি তল্লা’শী কার্যক্রম চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনী।
এর মধ্যেই নানান অজুহাত দিয়ে ঢাকায় ঢোকার চেষ্টাকরছেন সাধারণ মানুষ। আজ শুক্রবার (৯ জুলাই) এক তরুণ অভিনব পদ্ধতিতে বোরকা পরে রাজধানীতে ঢোকার চেষ্টা করলে পু’লিশ তাকে ধরে ফে’লে।
আলম নামের ওই তরুণের ভাষ্য, লকডাউনে রাস্তায় বের হলে পু’লিশ গ্রে’প্তার করে, সেজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে বোরকা ও পায়ে মোজা পরে গাবতলী দিয়ে হেঁটে রাজধানীতে ঢোকার পরিকল্পনা করেছিলেন তিনি।
বোরকা পরার উদ্দেশ্য আসলেই রাজধানীতে প্রবেশ করা না-কী অন্য কোনও উদ্দেশ্য আছে তা জানতে তার দে’হ তল্লা’শি করে পু’লিশ। এসময় তাকে জি’জ্ঞাসাবাদও করা হয়। পু’লিশি
জি’জ্ঞাসাবাদে তিনি আরও জানান, সাভারের হেমায়েতপুর থেকে হেঁটেই রাজধানীতে এসেছেন তিনি, যাবেন যাত্রাবাড়ী। তবে যাত্রাবাড়ী কার কাছে যাবেন, পরিচিত নাকি আত্মীয় সে বি’ষয়ে একেক সময় একেক ধরনের ত’থ্য দিচ্ছিলেন তিনি।
দায়িত্বরত পু’লিশ সার্জেন্ট আবু সুফিয়ান বলেন, আমরা যখন চেকপোস্টে ডিউটি করছিলাম বোরকা পরা একজন পায়ে হেঁটে আমিন বাজার ব্রিজ হয়ে গাবতলী চেকপোস্ট পার হচ্ছিলেন। আমাদের স’ন্দে’হ হলে আমরা তাকে জি’জ্ঞাসাবাদ করি। পরে জানতে পারি বোরকা পরা কোন মেয়ে নয়, সে আসলে ছেলে। তবে কী কারণে তিনি এই বেশ ধরেছেন এ বি’ষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি।
তিনি আরও বলেন, ছেলেটি পরিচয় দিয়েছে সে একটি মাদরাসার শিক্ষার্থী। এ বি’ষয়টি নিয়ে আমরা থানা পু’লিশের সাথে কথা বলছি।গাবতলী চেকপোস্টে দায়িত্বরত আরেক ট্রাফিক সার্জেন্ট আসাদুর রহমান বলেন, বোরকা পরা ছেলেটিকে আমরা জি’জ্ঞাসাবাদ করেছি।
সে কোথায় যাচ্ছিল বা তার গন্তব্য কি ছিল এ বি’ষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। ছেলেটি প্রাথমিকভাবে আমাদের জানিয়েছে তার মায়ের কাছ থেকে সে এই বোরকা নিয়ে এসেছে। রাজধানীতে এসেছে তার মাও বি’ষয়টি জানে। আমরা ছেলেটির পরিবারের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি।
দায়িত্বরত পু’লিশ সার্জেন্ট আবু সুফিয়ান বলেন, আমরা যখন চেকপোস্টে ডিউটি করছিলাম বোরকা পরা একজন পায়ে হেঁটে আমিন বাজার ব্রিজ হয়ে গাবতলী চেকপোস্ট পার হচ্ছিলেন। আমাদের স’ন্দে’হ হলে আমরা তাকে জি’জ্ঞাসাবাদ করি। পরে জানতে পারি বোরকা পরা কোন মেয়ে নয়, সে আসলে ছেলে। তবে কী কারণে তিনি এই বেশ ধরেছেন এ বি’ষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি।