বরগুনার আমতলীতে মোবাইল ফোন সেটটি না দেওয়ায় এক সন্তানের জননী গৃহবধূ লিপি বেগমকে স্বামী রুবেল ফকির মা,রধ,র করে আ,হত করে। পরে স্বজনরা তাকে উ,দ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেছেন।
আ,হতের স্বজন সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ বছর আগে উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের মধ্য আড়পাঙ্গাশিয়া গ্রামের মো. বাদশা মিয়া হাওলাদারের মেয়ে লিপি বেগমের সঙ্গে একই ইউনিয়নের আড়পাঙ্গাশিয়া বাজারের নাসির ফকিরের ছেলে রুবেল ফকিরের সঙ্গে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের সময় লিপির বাবা মেয়ের সুখের জন্য নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারসহ প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র দেন জামাতা রুবেলকে। বিয়ের পর থেকেই তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে স্বামী রুবেল স্ত্রী লিপিকে মা,রধ,র করে আসছে বলে তার পরিবার অ,ভিযো,গ করেন।
শুক্রবার (১৬ জুলাই) সকালে স্বামী রুবেল তার ব্যবহৃত ফোন সেটটি হা,রিয়ে যাওয়ায় স্ত্রী লিপির ফোন সেটটি চায়। স্ত্রী তার ব্যবহৃত ফোন সেটটি দিতে অপারগতা প্রকাশ করে। এনিয়ে দু’জনের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে স্বামী রুবেল স্ত্রী লিপিকে বে,দম প্র,হার করে। এতে লিপির মু,খম,ন্ডলসহ শ,রীরের বিভিন্ন স্থানে জ,খম হয়। সংবাদ পেয়ে আজ দুপুরে স্ত্রী লিপির স্বজনরা তাকে উ,দ্ধার করে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনে ভর্তি করেন। বর্তমানে লিপি ওই হাসপাতালেই চিকিৎসা নিচ্ছেন।
হাসপাতালে বসে আ,হত স্ত্রী লিপি বেগম বলেন, আমার স্বামী তার ব্যবহৃত মোবাইল সেটটি বিক্রি করেছে। এখন সে আমার ব্যবহৃত মোবাইল সেটটি চায়। আমি দিতে অপা,রগতা প্রকাশ করলে আমাকে মে,রে মু,খম,ন্ডলসহ শ,রীরের বিভিন্ন স্থানে ফু,লা জ,খম করেছে। বিয়ের পর থেকে সে আমাকে তুচ্ছ ঘটনায় একাধিকবার মা,রধ,র করেছে। আমি এ ঘটনার বি,চার চাই।
স্বামী রুবেল বলেন, আমার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন সেটটি হা,রিয়ে যাওয়ায় আমার স্ত্রী লিপির মোবাইল ফোন সেটটি ব্যবহার করার জন্য চেয়েছিলাম। কিন্তু সে তার ব্যবহৃত সেটটি না দেওয়ায় দুজনের মধ্যে কথা কা,টাকা,টি হয়েছে। এসময় আমি রা,গ করে স্ত্রীকে দু’চা,রটি চড় থা,প্পড় মে,রেছি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. হিমাদ্রী রায় মুঠোফোনে বলেন, আ,হত লিপিকে যথাযথ চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তার মু,খম,ন্ডল ও শ,রীরের বেশ কয়েকটি জায়গায় ফু,লা জ,খমের চি,হ্ন রয়েছে।
আমতলী থানার পরিদর্শক (ওসি) মো. শাহ আলম হাওলাদার মুঠোফোনে বলেন, এ বিষয়ে কোনো অ,ভিযো,গ পাইনি। অ,ভিযো,গ পেলে তদন্ত করে দো,ষীর বি,রুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।
অনানুষ্ঠানিকভাবে ক্রিকেট ছাড়ার পরেও ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী ছিলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় ছিলেন সাকিব আল হাসান। ম্যাশকে ছাড়িয়ে যেতে আর একটি উইকেট প্রয়োজন ছিল সাকিবের। আজ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ব্রেন্ডন টেইলরকে ফিরিয়ে সাকিব ছাড়িয়ে গেলেন ম্যাশকে। এখন তিনি তিন ফরম্যাটেই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী।
ওয়ানডেতে ২১৮ ম্যাচের ২১০ ইনিংসে মাশরাফির উইকেটসংখ্যা ছিল ২৬৯টি। ক্যারিয়ারে মাশরাফি সব মিলিয়ে ২৭০টি উইকেট পেলেও এর মধ্যে একটি উইকেট তিনি পেয়েছিলেন এশিয়া একাদশের হয়ে। ম্যাশকে ছাড়িয়ে যেতে ৫ ম্যাচ কম লেগেছে সাকিবের। তৃতীয় স্থানে থাকা সাবেক স্পিনার এবং জাতীয় দলের বর্তমান নির্বাচক আব্দুর রাজ্জাকের শিকার সংখ্যা ১৫২ ইনিংসে ২০৭টি। এছাড়া রুবেল হোসেন (১২৯), মুস্তাফিজুর রহমান (১২৪) ও মোহাম্মদ রফিক (১১৯) তিন অংকের শিকার ধরেছেন।