আসন্ন কাতার বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে রাতে মুখোমুখি হচ্ছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা। এ বছরের কোপা আমেরিকার ফাইনালের আবারো মুখোমুখি হচ্ছেন মেসি-নেইমাররা। ব্রাজিলের ঘরের মাঠে লড়বে আর্জেন্টিনা, ম্যাচটি হবে সাও পাওলোয়। এই ‘সুপারক্লাসিকো’য় জিততে চায় দুদলই।
বাংলাদেশ সময় রবিবার দিবাগত রাত ১টায় শুরু হবে ম্যাচটি। ম্যাচটি সরাসরি সম্প্রচার করবে বেইন স্পোর্টস ওয়ান। প্রায় দুই মাসে আগে আনহেল দি মারিয়ার একমাত্র গোলে সেলেসাওদের হারিয়ে ২৮ বছর পর কোপার শিরোপা ঘরে তোলে আর্জেন্টিনা। তাই এবারের ম্যাচটি ব্রাজিলের জন্য প্রতিশোধেরও।
বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে টানা সাত ম্যাচ জিতে শীর্ষে ব্রাজিল। সমান ম্যাচে অজেয় আর্জেন্টিনাও। সব মিলিয়ে হারেনি টানা ২১ ম্যাচে। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের বাছাই পর্বে ৭ ম্যাচে ৭টি জয়ে ২১ পয়েন্ট ব্রাজিলের। অন্যদিকে, সমানসংখ্যক ম্যাচে ৪ জয় ও ৩ ড্রয়ে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আর্জেন্টিনা।
সম্মেলনে অন্যান্য বক্তা ছিলেন আফগান ইন্টেলেকচুয়ালস গ্লোবাল কমিউনিটি-এর প্রেসিডেন্ট মানবাধিকার নেতা ও লেখক শাহী সাদাত, বেলজিয়ামের সাউথ এশিয়া ডেমোক্রেটিক ফোরাম-এর নির্বাহী পরিচালক ও প্রাক্তন এমইপি পর্তুগিজ রাজনীতিবিদ পাওলো কাসাকা, ভারতের ডেইলি পাইওনিয়ার-এর উপদেষ্টা সম্পাদক লেখক সাংবাদিক হিরন্ময় কার্লেকার, যুক্তরাষ্ট্রের ইরানি নারী অধিকার কর্মী সাংবাদিক বানাফসে যানদ, সুইডেনের ইউনাইটেড নেশনস অ্যাসোসিয়েশন-এর মানবাধিকার নেত্রী এ্যাটর্নি মোনা স্ট্রিন্ডবার্গ, সুইস ইন্টার-স্ট্রাটেজি গ্রুপ-এর কম্যুনিকেশনস-এর ডিরেক্টর নিরাপত্তা বিশ্লেষক ক্রিস ব্ল্যাকবার্ন, পাকিস্তানের নারী অধিকার ও শান্তি কর্মী, “তেহরিক-ই-নিশওয়ান”-এর সভাপতি ধ্রুপদী নৃত্যশিল্পী সীমা কেরমানি, তুরস্কের আর্থ সিভিলাইজেশন প্রজেক্ট-এর প্রতিষ্ঠাতা, কবি ও নাট্যকার তারিক গুনারসেল, ফ্রান্সের খাইবার ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ এন্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ-এর সভাপতি মানবাধিকার নেতা, লেখক সাংবাদিক ফজল উর রহমান আফ্রিদি, যুক্তরাজ্যের ওয়ার্ল্ড সিন্ধি কংগ্রেস-এর সাধারণ সম্পাদক মানবাধিকার নেতা ড. লাকুমাল লুহানা, তুরস্কের ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ থিয়েটার ক্রিটিক-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট বিশিষ্ট লেখক ও নারী অধিকার নেত্রী জেনেপ ওরাল, ফোরাম ফর সেকুলার নেপাল-এর সভাপতি রাষ্ট্রদূত যুবনাথ লামসাল, ফোরাম ফর সেকুলার ইজিপ্ট এ্যান্ড মিডল ইস্ট-এর সভাপতি লেখক সাংবাদিক মহসিন আরিশি, আফ্রো-এশিয়ান পিপলস সলিডারিটি অর্গানাইজেশন-এর প্রাক্তন সেক্রেটারি জেনারেল শ্রীলঙ্কার মানবাধিকার নেতা আরিয়াদাসা বিদ্যাসেকেরা, ঘানার মানবাধিকার নেত্রী সাংবাদিক মারিয়াম ইয়াং, উজবেকিস্তানের উইঘুর মানবাধিকার কর্মী সাংবাদিক সাবো কোসিমোভা, পাকিস্তানের মানবাধিকার নেত্রী তাহেরা আবদুল্লাহ প্রমুখ।
আরও পরুন
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় ভারত যতই বিপর্যস্ত হোক না কেন, দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তায় কোনও আঁচড় পড়েনি তাতে। কারোনকালে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতার আসনে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। জনপ্রিয়তার হিসাব করা বিশ্বব্যাপী এক সমীক্ষায় উঠে এল এই চমকপ্রদ তথ্য।
আমেরিকার ডেটা ইন্টেলিজেন্স সংস্থা ‘মর্নিং কলসাল্ট’-এ এই তথ্য উঠে এসেছে। এটি একটা বিলিয়ন ডলার সংস্থা যা ডেটা ইন্টেলিজেন্স নিয়ে কাজ করে। এই সমীক্ষায় জনপ্রিয়তার নিরিখে সবার উপরে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন মেক্সিকোর রাষ্ট্রপতি লোপেজ ও’ ব্র্যাডর। নরেন্দ্র মোদির সমর্থনে রয়েছে প্রায় ৭০ শতাংশ সমর্থন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা লোপেজের পক্ষে সমর্থন রয়েছে ৬৪ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মারিও দ্রাঘি। তার পক্ষে ৬৩ শতাংশ সমর্থন রয়েছে। চতুর্থ স্থানে আছেন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মের্কেল। তিনি ৫২ শতাংশ সমর্থন পেয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রয়েছেন পঞ্চম স্থান। তার পক্ষে রয়েছে ৪৮ শতাংশ সমর্থন। একই জায়গায় রয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনও।
এই সমীক্ষায় ৭০ শতাংশ সমর্থনের অর্থ হল, বিশ্বের ৭০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার ও তার নীতিগুলিকে সমর্থন করেন। তবে জো বাইডেনের এত নিচে থাকার কথা না। কিন্তু সাম্প্রতিক সময় আফগানিস্তান ইস্যুতে মার্কিন সরকারের ব্যর্থতার চেহারা প্রকাশ্যে আসার পরই তার সমর্থন মারাত্মকভাবে কমে গেছে।
‘মর্নিং কলসাল্ট’ নামক এই সংস্থা বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইটালি, জাপান, মেক্সিকো, দক্ষিণ কোরিয়া, স্পেন, ব্রিটেন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক নেতাদের জনপ্রিয়তার হিসাব রাখে। প্রত্যেক ৭ দিন অন্তর এই ১৩ টি দেশের রাজনৈতিক নেতাদের জনপ্রিয়তা কতটা বাড়ল বা কতটা কমল, সেই তথ্য় প্রকাশ করা হয়। গতকাল শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) নতুন করে এই তথ্য প্রকাশ্যে আসার পরই তা কার্যত গোটা বিশ্বের রাজনৈতিক মহলকে চমকে দিয়েছে।
কিন্তু হঠাৎ কী ভাবে এতটা জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে ফেললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি? একাধিক সমীক্ষায় উঠে এসেছে, সাম্প্রতিক সময় অলিম্পিক ও প্যারাঅলিম্পিকের অসংখ্য ক্রীড়াবিদদের নিরন্তর উৎসাহ জুগিয়ে গিয়েছেন তিনি। অলিম্পিকের সময় কেউ পদক জিতলে তাকে ফোন করে নিজে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। যে ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। একই ভাবে, প্যারাঅলিম্পিকের প্রত্যেকটি পদক এবং সাফল্য নিয়েও টুইট করতে দেখা গিয়েছে তাকে। যা এক ধাক্কায় আন্তর্জাতিক স্তরে তার হারানো জনপ্রিয়তা পুনরুদ্ধারে অনেকটাই সাহায্য করেছে।
১. জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এবং জাতিসংঘের সকল সদস্য রাষ্ট্রকে আফগানিস্তানে সন্ত্রাসী চরমপন্থী জঙ্গি তালেবান (টিটিএ) গোষ্ঠীর অসাংবিধানিক ও অবৈধ রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের দ্ব্যর্থহীন নিন্দা জানানোর জন্য একটি প্রস্তাব পেশ এবং সমর্থন করতে হবে। অতঃপর জাতিসংঘের কোন সদস্য রাষ্ট্রের স্বঘোষিত তালেবান “সরকার” বা “আফগানিস্তান ইসলামিক আমিরাত”কে স্বীকৃতি দেওয়া অবশ্যই অনুচিত- কারণ তা হবে অবৈধ, অগণতান্ত্রিক এবং অসাংবিধানিক।
২. জাতিসংঘের মহাসচিব, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ এবং জাতিসংঘের সকল সদস্য রাষ্ট্রকে অবশ্যই সুবিস্তৃত, সর্ব-অন্তর্ভুক্তিমূলক আলোচনার মাধ্যমে আফগানিস্তানে শান্তি নিশ্চিত করতে হবে, এরপর আফগান জনগণের জন্য আইনগত এবং গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত রাজনৈতিক ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রকৃত ও বৈধ প্রতিনিধিত্বের বিধান করতে হবে- যা হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক অ-ধর্মতান্ত্রিক সরকার গঠন, অঞ্চল, জাতি, লিঙ্গ, ভাষা, ধর্মীয় বিশ্বাস, সম্প্রদায়, বর্ণ, গোত্র, উপজাতি, শ্রেণী নির্বিশেষে সমস্ত নাগরিকের সমান অধিকারের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ; আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন এবং আন্তর্জাতিক মানবিক আইন বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ; এবং আফগানিস্তান প্রজাতন্ত্রের বিদ্যমান পতাকার প্রতি দায়বদ্ধ।
৩. আফগানিস্তান প্রজাতন্ত্রের নির্বাচিত গণতান্ত্রিক প্রতিনিধিত্বমূলক সরকারকে অবশ্যই ঘোষণা করতে হবে এবং জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের নিকট প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে যে- এখন থেকে তাদের ভূখণ্ড বা সীমান্ত কোন জাতীয় বা আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন/গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেবে না এবং জঙ্গিবাদ প্রচারের জন্য ব্যবহার করা হবে না।
৪. আফগানিস্তানের প্রতিবেশী দেশগুলির সরকারের উচিত হবে আফগানিস্তান থেকে পালিয়ে আসা শরণার্থী এবং আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য তাদের সীমানা উন্মুক্ত করা।
৫. অর্থনৈতিকভাবে উন্নত দেশগুলো বিশেষত: যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ন্যাটো জোট এবং গত ২০ বছরে আফগানিস্তান দখলে সামরিকভাবে জড়িত বৃহত্তর জোটকে আফগানিস্তানে বর্তমান মানবিক ও অর্থনৈতিক সংকটের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা প্রদান জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক বাধ্যতামূলক করতে হবে।
৬. এই দেশগুলোকে অবশ্যই ক্ষতিপূরণ দেয়া আরম্ভ করতে হবে: (ক) আফগান শরণার্থী এবং আশ্রয়প্রার্থীদের গ্রহণ করার প্রতিশ্রুতি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করা; (খ) আফগানিস্তানে তাদের অর্থনৈতিক সহায়তা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করা, বিশেষত আফগানিস্তানের অভ্যন্তরে এবং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাস্তুচ্যুত আফগানদের ত্রাণ প্রদানকারী জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সুশীল সমাজ, সংস্থা/এনজিওগুলিকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা; (গ) প্রতিবেশী দেশে পালিয়ে আসা শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের এজেন্সিগুলোকে (বিশেষ করে ইউএনএইচসিআর, ডব্লিউএফপি, ইউএনওসিএইচএ) জরুরী অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান; এবং (ঘ) পরবর্তীতে আফগানিস্তানে বারবার আক্রমণ, দখল এবং ক্রমাগত যুদ্ধের ৪২ বছর পর প্রয়োজনীয় ব্যাপক পুনর্গঠন ও পুনর্বাসন শুরু করার জন্য উন্নয়ন সহায়তা প্রদান করা।
৭. জাতিসংঘের সংস্থাসমূহ, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক নাগরিক সমাজকে স্বল্প-মধ্যমেয়াদে আফগানিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন করা উচিত নয়, কারণ আন্তর্জাতিক উপস্থিতি (ক) মানবিক ত্রাণ প্রদানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ; (খ) আলোচনাকৃত শান্তি ও মানবাধিকার, বিশেষ করে নারী ও সংখ্যালঘুদের অধিকার পর্যবেক্ষণ ও সুরক্ষার বিষয়ে লক্ষ্য রাখা; এবং (গ) পুনর্গঠন কর্মসূচী শুরুতে সমর্থন করা।
৮. জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের (ইউএন-এইচআরসি) মাধ্যমে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়কে আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি মূল্যায়নের পাশাপাশি মানবাধিকার লঙ্ঘন সম্পর্কিত প্রমাণ পর্যবেক্ষণ, নথিভুক্তি, সংগ্রহ ও সংরক্ষণের জন্য জরুরিভিত্তিতে একটি স্বাধীন তথ্যানুসন্ধান কমিশন গঠন করতে হবে।
৯. আফগান সমাজের সকল দুর্বল অংশ বিশেষত নারী, কন্যাশিশু, প্রতিবন্ধী, তৃতীয় লিঙ্গ এবং আফগানিস্তানের সকল ধর্মীয়, সাম্প্রদায়িক ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য জাতিসংঘকে বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে; পাশাপাশি তাদের মৌলিক মানবাধিকার রক্ষা করে উন্নয়ন সহায়তা প্রদান করতে হবে।
১০. সর্বজনীন মানবাধিকার সনদ সহ জাতিসংঘকে এর সকল সনদের অধীনে প্রদত্ত আফগান গণমাধ্যমে (প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের) মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং নিরাপত্তাসহ প্রচার-প্রসার নিশ্চিত করতে হবে।
১১. আন্তর্জাতিক নাগরিক সমাজ, মানবাধিকারকর্মী এবং মানবাধিকার নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠনগুলোর উচিত সকল প্রকার গণহত্যামূলক অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য তাদের কাজ এগিয়ে নেয়া, বিশেষ করে যুদ্ধ/গৃহযুদ্ধের হাতিয়ার হিসেবে নারী ধর্ষণ, দাসত্ব এবং জোরপূর্বক বিবাহকে ব্যবহার করা, হোক তা আফগানিস্তানে বা পৃথিবীর অন্য কোন দেশে; এবং যে রাষ্ট্রগুলি এই জাতীয় অপরাধ করে তাদের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হবে।
১২. আমরা নিন্দা ও প্রত্যাখ্যান করি এবং আমরা সকল রাষ্ট্রকে ঊনবিংশ শতাব্দীর সনাতন সাম্রাজ্যবাদী, ঔপনিবেশিক ও সামরিক ধারণা এবং চরমপন্থী সন্ত্রাসী জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিকে “সামরিক সম্পদ” হিসাবে ব্যবহার করা, অথবা অভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলির মধ্যে তথাকথিত “ভাল” বনাম “খারাপ” পার্থক্য করা, বিভাজন এবং শাসনমূলক আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক খেলা বন্ধের জন্য দ্ব্যর্থহীনভাবে আহ্বান জানাই। আফগানিস্তানের পাশাপাশি মধ্য ও দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে ন্যায়বিচারের সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনে এসব এখনই বন্ধ করতে হবে।