কচুয়ায় রিয়া আক্তার (১৭) নামের এক মাদরাসাছা,ত্রীর ঝু,লন্ত লা,শ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার সকালে কচুয়া পৌরসভার কোয়া খান বাড়ির থেকে তার লা,শ উদ্ধার করা হয়। কচুয়া থানার এসআই তাজুল ইসলাম বলেন, সোমবার সকালে খবর পেয়ে কোয়া খান বাড়ির প্রবাসী শামীম মিয়ার বাড়ি থেকে লা,শ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসি।
সরজমিনে গেলে রিয়া আক্তারের মা রিপা বেগম জানান, দুই ছেলে এক মেয়ের মধ্যে রিপা সবার বড়। সে খাদিজাতুল কোবরা মহিলা মাদরাসার নবম শ্রেণির ছাত্রী। লকডাউনের কারণে বাড়িতে থেকে লেখাপড়া করছে। গতকাল সন্ধ্যায় কে বা কারা তার মোবাইলে ফোন করে কথা বলে। ফোনে কথা বলার পর বিম,র্ষ দেখা যায়। রাতের খাবার শেষে প্রতিদিনের মতো সবাই ঘুমিয়ে পড়ে। তিনি রাত দেড়টার দিকে উঠে রিয়ার ক,ক্ষে গিয়ে দেখেন এক হৃদয়বিদারক দৃশ্য। তিনি দেখতে পান মেয়ের ঝু,লন্ত লা,শ।
কচুয়া থানার ওসি মো. মহিউদ্দিন জানান, মাদরাসাছা,ত্রী রিয়া আ,ত্মহ,ত্যার বিষয়ে কচুয়া থানায় একটি অ,পমৃ,ত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য তার লা,শ চাঁদপুর ম,র্গে প্রেরণ করা হয়েছে। রিয়ার আ,ত্মহ,ত্যার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
aro porun:
কভিডজনিত অতিমারির কারণে এ বছর গ্রুপভিত্তিক (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্যসহ অন্যান্য গ্রুপ) ৩টি নৈর্বাচনিক বিষয়ে এসএসসি ও এইচএসসির পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষার সময় ও নম্বর কমিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ পরীক্ষা নেওয়া হবে। আবশ্যিক ও চতুর্থ বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে না। তবে জেএসসি ও এসএসসির নম্বরের ভিত্তিতে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে আবশ্যিক বিষয় এবং চতুর্থ বিষয়ের নম্বর যোগ করে ফল প্রকাশ করা হবে।
আজ সোমবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম আমিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। যদিও গত ১৫ জুলাই এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে একই তথ্য জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
তিনি বলেছিলেন, আমরা সংক্ষিপ্ত পরিসরে ৩টি নৈর্বাচনিক বিষয়ে মধ্য নভেম্বরে এসএসসি ও ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করব। সেটা সম্ভব না হলে বিকল্প পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে।
ঢাকা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড অনুযায়ী চতুর্থ বিষয়ের নম্বর সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা ২০২১ এর ফল দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষার ভর্তিতে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। এই মুহূর্তে শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন কার্ডে চতুর্থ বিষয় পরিবর্তন বা সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই। সংশ্লিষ্ট সকলকে এ বিষয়ে উদ্বিগ্ন না হওযার অনুরোধ জানানো হলো।