মা’দক মামলায় গ্রে’প্তার স্বামীকে জামিনে মুক্ত করতে এসে দুই দফায় এক নারী ধ’র্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ৪০ বছর বয়সী ওই নারী কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় এসে ধ’র্ষণের শিকার হন। একই সঙ্গে ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে তার ৫৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় মঙ্গলবার বিকেলে ফতুল্লা মডেল থানায় ওই নারী ফিরোজ মিয়া (২৮) নামে এক যুবকের বি’রুদ্ধে মামলা করেছেন। ফিরোজ মিয়া জামালপুর জেলার ইসলামপুর থানার আমপুর গ্রামের লেবু মিয়ার ছেলে। তিনি ফতুল্লার ইসদাইর এলাকায় আল আমিনের বাড়ির ভাড়াটিয়া।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, ফিরোজ মিয়া ওই নারীকে ১৫ জুলাই টাকা নিয়ে ফতুল্লায় আসতে বলেন। এরপর তার স্বামীকে আদালত থেকে জামিনে মুক্ত করে দিবেন। ফিরোজের কথায় ওই নারী ২০ জুলাই ৫৫ হাজার টাকা নিয়ে কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে ফতুল্লায় আসেন। এরপর ফিরোজ তার ভাড়াবাড়িতে ওই নারীকে নিয়ে রাখেন এবং জামিন করানোর ৫৫ হাজার টাকা নিয়ে যান। এদিন রাত সাড়ে ১২টায় ফিরোজ ঘুমন্ত অবস্থায় ওই নারীকে প্রথম ধ’র্ষণ করেন। পরের দিন স্বামীকে জেলে দেখা করানোর কথা বলে আরেকটি বাসায় নিয়ে দ্বিতীয় দফায় ধ’র্ষণ করেন। এরপর ভ,য়ভীতি দেখিয়ে ওই নারীকে চা,ষাঢ়া নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত (ওসি) রকিবুজ্জামান জানান, নারীর অভিযোগে মামলা গ্রহণ করা হয়েছে। আসামিকে গ্রে,প্তারের চেষ্টা চলছে।
গরিব পরিবারের একটি ছেলের সাথে একই গ্রামের একটি গরিব মেয়ের বিয়ে হয়! ছেলেটার বয়স ২১ বছরের মত, আর মেয়েটার বয়স ১৬ বছর!বিয়ের পর ছেলেটা মেয়েটিকে বললেন, তোমার কি কোন ইচ্ছে আছে? মেয়েটা বলল, আমার ইন্জিনিয়ার হওয়ার বড় আশা ছিল!
এরপর ছেলেটা মেয়েটাকে নিয়ে শহরে চলে আসে। মেয়েটিকে ভার্সিটিতে ভর্তি করায়ে লেখাপড়া করায়। ছেলেটা ভোর ৪ টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত পরিশ্রম করে। মেয়েটার লেখাপড়ার খরচ আর সংসার খরচ চালায়। অনেকদিন হওয়ার পরও তাদের মধ্যে কোন স্বামী স্ত্রীর শারীরিক সম্পর্ক হয় না!
মেয়েটার বন্ধু বান্ধব প্রশ্ন করে ছেলেটা কে? মেয়েটা উত্তর দেয়,সে আমার ভাই! ছেলেটা কখনো রিক্সা চালায়, কখনো দিন মজুরি করে, কখনো ইট ভাটায় কাজ করে, আবার কখনো কুলির কাজ করে l এভাবে মেয়েটার জন্য, নিজের কথা না ভেবে তা তার জন্য টাকা রোজগার করে মেয়েটাকে ইন্জিনিয়ার বানানো জন্য!
হঠাৎ পরীক্ষা চলে আসলো! মেয়েটার ও ছেলেটার কারও চোখে ঘুম নাই। ছেলেটা রাত দিন মিলে ২০ ঘন্টা কাজ কর্ম করে। বাকি ৪ ঘন্টা সংসারের সব কাজ রান্না থেকে শুরু করে সব কাজ করে। এভাবে মেয়েটার পরীক্ষা শেষ হয়ে গেল! এরপর ছেলেটা একটু কাজ কমায়। পরীক্ষার ফলাফল মেয়েটা পাশ করলো!