শৈশবে বা,র বার নি,র্যাতনের শি,কার হয়েছেন। পরে নি,পীড়ক সৎ,বা,বাকে তি,নি বি,য়েও করেন। ২০ বছর সং,সার করার সময়ও থা,মেনি নি,র্যাতন। এমনকি তাকে দিয়ে প,তিতাবৃ,ত্তিও করাতে চায় স্বামী। একপর্যায়ে ওই না,রী স্বা,মীকে গু,লি ক,রে হ,ত্যা ক,রেন। এই ঘটনায় ওই না,রীকে দো,ষী সা,ব্য,স্ত ক,রেছেন ফ্রা,ন্সের একটি আদালাত। তাকে চার বছরের কা,রাদ,ণ্ড দেওয়া হয় শুক্রবার।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বলছে, ভালারি বাকটের বয়স যখন ১২ বছর, ড্যানিয়েল পোলেট তা,কে ধ,র্ষণ ক,রে। এরপর একসময় তাকে বিয়ে করে। বিয়ের পর অ,ত্যাচা,র মা,ত্রা আ,রো বে,ড়ে যায়। এভাবে চলতে থাকে দীর্ঘ ২০ বছর। তাদের সংসারে চার সন্তানের মা হন বাকট। একপর্যায়ে ড্যানিয়েল পোলেট চায় তা,কে দি,য়ে প,তিতাবৃ,ত্তি করাতে। এনি,য়ে শ,ঙ্কিত হয়ে প,ড়েন বাকট। তার মনে হয়, তাদের ক,ন্যা সন্তানদের দিয়েও পোলেট প,তিতাবৃ,ত্তি ক,রাতে পারে। আদালতের শুনানিতে বলা হয়, এমন শ,ঙ্কা থেকে তিনি তার স্বা,মীকে (সৎবা,বা) গু,লি ক,রে হ,ত্যা ক,রেন।
ফ্রান্সের সাওন-এট লরের আদালতে চলে তার শুনা,নি। শক্রবার পাঁচ ঘণ্টা ধ,রে চ,লে তার বি,চার। শুনা,নি শে,ষে তাকে চার বছরের কা,রাদ,ণ্ড দে,ওয়া হয়। এর মধ্যে আবার স্থ,গিত করা হয় তিন বছরের কা,রাদ,ণ্ড। এই কারণে তার কা,রাদ,ণ্ড হয় এক বছরের। কিন্তু বি,চারের আগে তিনি একবছর আ,টক ছি,লেন। তাই তাকে আর জে,লে ফি,রতে হ,চ্ছে না। এমনই বলা হয় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবরে।
সূত্র: গার্ডিয়ান।
কোরআন প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠানে গিয়ে তিলাওয়াত শুনে মুগ্ধতা। সেখান থেকে ফিরে বাবা-মাকে জানায় নিজের আগ্রহের কথা।
এরপর ১০ মাসেই মায়ের কাছে পড়ে পুরো কোরআন মুখস্ত করেছে আট বছরের শিশু আবরারুল হক মুয়াজ।
কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা থানাধীন ছিলনী গ্রামের হাফেজ মাহবুবুর রহমানের ছেলে মুয়াজের এ প্রতিভা বিস্ময় জাগিয়েছে এলাকাজুড়ে।
মুয়াজের চাচা হাফেজ মাহমুদুল হাসান যুগান্তরকে বলেন, মুয়াজকে নিয়ে তার বাবা একদিন কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শহিদী মসজিদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় যান।
সেখানে ছোট ছোট বাচ্চাদের কোরআন তিলাওয়াত তন্ময় হয়ে শোনে মুয়াজ। বাসায় এসে বাবা-মাকে খুব দ্রুতই সে হাফেজ হবে বলে আগ্রহ প্রকাশ করে।
মাহমুদুল হাসান জানান, হিফজ শুরু করার কিছুদিন পরই দেশে করোনাভাইরাসের প্রকোপ বেড়ে যায়। এ সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সুযোগটা আরও ভালোভাবে কাজে লাগানো যায়। মুয়াজের মা হাফেজা হওয়ায় ঘরে বসেই সে পুরো কোরআন মুখস্ত করতে পেরেছে।
তিনি আরও জানান, মুয়াজের হাফেজ হওয়ার পেছনে তার মায়ের অসামান্য অবদান রয়েছে। তার মা মুয়াজকে কোলে নিয়ে নিয়মিত কোরআন পড়তেন। ওই সময় মুয়াজ তন্ময় হয়ে শুনত।
মুয়াজের অল্পবয়সে হাফেজ হওয়া নিয়ে আনন্দিত ছিলনী গ্রামবাসীও। হাওরের কাদামাটিতে জন্ম নেয়া মুয়াজ গ্রামের গৌরব বয়ে এনেছে বলে মন্তব্য করেন গ্রামের বাসিন্দারা।