24 ব্যক্তিগত জীবনে ডিভো’র্সি। ফের বিয়ে করতে চান। কিন্তু পাত্র 23 বছর বয়সী। একই সাথে বান্ধবী থাকা যাবে না, ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে না সহ রয়েছে নানা শর্ত।পাত্র চেয়ে এমনই একটি বিজ্ঞাপন সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে।
জানা গেছে, 41 বছরের ওই নারী বাংলাদেশি হলেও থাকেন মালয়েশিয়ায়। সেখানে পাত্রীর নিজস্ব ব্যবসা ও বাড়িগাড়ি রয়েছে। বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পাত্রকে বিয়ের পর পাত্রীর ব্যবসা দেখাশোনায় সাহায্য করতে হবে।পাত্র চেয়ে যেসব শর্ত দেয়া হয়েছে- অবশ্যই হ্যান্ডসাম এবং সুন্দর দেখতে হতে হবে। ফর্সা এবং ভাল সাস্থ্যের হতে হবে। কালো ও চাপাভাঙ্গা পাত্রদের আবেদন করার দরকার নেই। বয়সঃ ২৩ থেকে ২৮ এর মধ্যে হতে হবে।
বিয়ের পর কলেজে/ভার্সিটিতে পড়াশোনার নামে মেয়েদের সাথে নষ্টামি করা যাবেনা। বউয়ের কথার অবাধ্য হওয়া যাবেনা। কোনও মেয়ে বন্ধু থাকা চলবে না। অনুমতি ছাড়া বাড়ির বাইরে যাওয়া যাবেনা। ফেইসবুক/ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবেনা।সর্বশেষ ওই বিজ্ঞাপনে লেখা হয়েছে, পাত্রকে টাকাপয়সার কোনও অভাব দেয়া হবেনা। বিজ্ঞাপনটি ভার্চুয়ালি
বউয়ের কথার অ’বা’ধ্য হওয়া যাবেনা। কোনও মেয়ে বন্ধু থাকা চলবে না। অনুমতি ছাড়া বাড়ির বাইরে যাওয়া যাবেনা। ফেইসবুক/ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবেনা।
সর্বশেষ ওই বিজ্ঞাপনে লেখা হয়েছে, পাত্রকে টাকাপয়সার কোনও অ’ভা’ব দেয়া হবেনা।
চিকিৎসকের একথায় চমকে যান মলি। কারণ তার কোনো দিন সন্তান হয়নি। তখন চিকিৎসকরা বলেন, এটা তার যমজ বোনের সন্তান হওয়া স্বাভাবিক। চিকিৎসকের এমন কথায় বাচ্চা মেয়েটির পরিবারের খোঁজ নিয়ে তার মায়ের সঙ্গে সামাজিক মাধ্যমে যোগাযোগ করেন মলি।
দুজন দুজনকে ম্যাসেজ করেন এবং ছবি পাঠান। দুজনের চেহারায় যথেষ্ট মিল খুঁজে পান দুই বোন। পরে তারা নিজেদের ৩৬ তম জন্মদিনে দেখা করার পরিকল্পনা করেন তারা। দুই বোনের প্রথম দেখার সেই দিনটি তাদের কাছে ছিল স্মরণীয় একটি মুহূর্ত। এমিলি বলেন, এটি আমার জীবনের সবচেয়ে সুখের মুহূর্ত।
৩৬ বছর ধরে আমি আমার যমজ বোনের থেকে আলাদা থেকেছি।
তবে একই সাথে, তাকে ফিরে পেয়ে আমি কৃতজ্ঞ এবং উচ্ছ্বসিত। দুই বোনের কেউই জানেন না কেন তাদেরকে আলাদা করা হয়েছিল। আগামীকে দুই বোন নিজেদের শেকড় খুঁজতে দক্ষিণ কোরিয়াতে যাওয়ার ইচ্ছার কথা জানান।